বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি অনুসারে আজ ১০ মে ২০২১ স্বর্ণ ও রুপার দাম কত | Gold Price Bangladesh | Vori, Gram, 24K, 22K, 21K - BD Gold Price

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি অনুসারে আজ ১০ মে ২০২১ স্বর্ণ ও রুপার দাম কত


bd gold price

এক নজরে দেখে নিন


সোনার দাম সর্বশেষ: গতকালের তুলনায় আজ 10/06/2021 স্বর্ণ ও রূপা দাম পরিবর্তন হয়নি।

টিপস


আপনি যদি সোনার বা রৌপ্য কিনতে চান তবে অবশ্যই কেনা বা বেচার আগে সোনার হার জেনে নিন।



গতকালের তুলনায় আজ 10/06/2021 স্বর্ণ ও রূপা দাম পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশের স্বর্ণের দাম মূলত আন্তর্জাতিক দামের উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন স্বর্ণের হার পরিবর্তিত হয়।



এছাড়া আন্তর্জাতিক ধাতব বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার কারণে, জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা গোল্ডের দাম Sunday, May 23, 2021 at 12:00:00 AM তারিখে বাড়িয়ে ছিল।



বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি অনুসারে আজকের স্বর্ণ ও রুপার দাম কত?



ক্যারেট প্রতি গ্রাম মূল্য প্রতি ভরির মূল্য
২২ ক্যারেট ৳6,300.00 ৳73,483.20
২১ ক্যারেট ৳6,030.00 ৳70,333.92
১৮ ক্যারেট ৳5,280.00 ৳61,585.92
প্রচলিত সনাতন পদ্ধতি ৳4,395.00 ৳51,263.28

এছাড়া আন্তর্জাতিক ধাতব বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার কারণে, আজ থেকে বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন গোল্ডের দাম বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক নির্ধারিত নতুন দাম অনুসারে, স্বর্ণ ক্যাডমিয়াম বাড়িয়ে প্রতি ভরির মূল্য ৳73,483.20 টাকায় এনেছে। ২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳6,300.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳73,483.20 টাকা।২১ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳6,030.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳70,333.92 টাকা।১৮ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳5,280.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳61,585.92 টাকা।এছাড়া প্রচলিত সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳4,395.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳51,263.28 টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।


ক্যারেট প্রতি গ্রাম মূল্য প্রতি ভরির মূল্য
২২ ক্যারেট ৳130.00 ৳1,516.32
২১ ক্যারেট ৳123.00 ৳1,434.67
১৮ ক্যারেট ৳105.00 ৳1,224.72
প্রচলিত সনাতন পদ্ধতি ৳80.00 ৳933.12

২১ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 130 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 1516.32 টাকা।২২ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 123 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 1434.672 টাকা।১৮ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 105 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 1224.72 টাকা।এছাড়া প্রচলিত সনাতন পদ্ধতিতে রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 80 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 933.12 টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।



স্বর্ণের ব্র্যান্ড শপ মূল্য


ক্যারেট প্রতি গ্রাম মূল্য প্রতি ভরির মূল্য সরকারী ভেট মেকিং চার্জ ব্র্যান্ড শপ মূল্য
২২ ক্যারেট ৳6,300.00 ৳73,483.20 ৳3,674.16 ৳2,915.00 ৳80,072.36
২১ ক্যারেট ৳6,030.00 ৳70,333.92 ৳3,516.70 ৳2,915.00 ৳76,765.62
১৮ ক্যারেট ৳5,280.00 ৳61,585.92 ৳3,079.30 ৳2,915.00 ৳67,580.22
প্রচলিত সনাতন পদ্ধতি ৳4,395.00 ৳51,263.28 ৳2,563.16 ৳2,915.00 ৳56,741.44



আপনি যদি বিক্রি করতে চান


"আপনি যদি স্বর্ণ বিক্রি করেন তবে, স্বর্ণ বিক্রেতা আপনাকে পাথর ,মজুরি সহ -20% বাদ দিয়ে নগদ অর্থ প্রদান করবে।"


20 শতাংশ বাদ দিয়ে নগদ অর্থের পরিমাণ

ক্যারেট প্রতি ভরি মূল্য -২০% প্রতি ভরির মূল্য
২২ ক্যারেট স্বর্ণের ৳73,483.20 ৳14,696.64 ৳58,786.56
২১ ক্যারেট স্বর্ণের ৳70,333.92 ৳14,066.78 ৳56,267.14
১৮ ক্যারেট স্বর্ণের ৳61,585.92 ৳12,317.18 ৳49,268.74
এছাড়া প্রচলিত সনাতন ৳51,263.28 ৳10,252.66 ৳41,010.62


২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য 6300 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে 73483.2 টাকা (-২০ %) বিশ শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় 14696.64 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য 58786.56 টাকায় স্বর্ণ বিক্রয় করা যাবে।২১ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য 6030 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে 70333.92 টাকা (-২০ %) বিশ শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় 14066.784 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য 56267.136 টাকায় স্বর্ণ বিক্রয় করা যাবে।১৮ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য 5280 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে 61585.92 টাকা (-২০ %) বিশ শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় 12317.184 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য 49268.736 টাকায় স্বর্ণ বিক্রয় করা যাবে।এছাড়া প্রচলিত সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য 4395 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে 51263.28 টাকা (-২০ %) বিশ শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় 10252.656 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য 41010.624 টাকায় স্বর্ণ বিক্রয় করা যাবে।


আপনি যদি রূপা বিক্রি করতে চান

ক্যারেট প্রতি ভরি মূল্য -২০% প্রতি ভরির মূল্য
২১ ক্যারেট রূপা ৳1,516.32 ৳303.26 ৳1,213.06
২২ ক্যারেট রূপা ৳1,434.67 ৳286.93 ৳1,147.74
১৮ ক্যারেট রূপা ৳1,224.72 ৳244.94 ৳979.78
এছাড়া প্রচলিত সনাতন ৳933.12 ৳186.62 ৳746.50


২১ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য টাকা হলে প্রতি ভরির মূল্য আসে 1516.32 টাকা (-২০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরির মূল্য আসে প্রায় 303.264 তাহলে প্রতি ভরির মূল্য 1213.056 টাকায় বিক্রয় করা যাবে।২২ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য টাকা হলে প্রতি ভরির মূল্য আসে 1434.672 টাকা (-২০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরির মূল্য আসে প্রায় 286.9344 তাহলে প্রতি ভরির মূল্য 1147.7376 টাকায় বিক্রয় করা যাবে।১৮ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য টাকা হলে প্রতি ভরির মূল্য আসে 1224.72 টাকা (-২০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরির মূল্য আসে প্রায় 244.944 তাহলে প্রতি ভরির মূল্য 979.776 টাকায় বিক্রয় করা যাবে।এছাড়া প্রচলিত সনাতন পদ্ধতিতে রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য টাকা হলে প্রতি ভরির মূল্য আসে 933.12 টাকা (-২০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরির মূল্য আসে প্রায় 186.624 তাহলে প্রতি ভরির মূল্য 746.496 টাকায় বিক্রয় করা যাবে।




আপনি যদি এক্সচেঞ্জ করতে চান


১০ শতাংশ বাদ দিয়ে স্বর্ণর নগদ অর্থের পরিমাণ

ক্যারেট প্রতি ভরি মূল্য -১০% প্রতি ভরির মূল্য
২২ ক্যারেট স্বর্ণের ৳73,483.20 ৳7,348.32 ৳66,134.88
২১ ক্যারেট স্বর্ণের ৳70,333.92 ৳7,033.39 ৳63,300.53
১৮ ক্যারেট স্বর্ণের ৳61,585.92 ৳6,158.59 ৳55,427.33
এছাড়া প্রচলিত সনাতন ৳51,263.28 ৳5,126.33 ৳46,136.95


২২ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳6,300.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳73,483.20 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় ৳7,348.32 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য ৳66,134.88 টাকায় স্বর্ণের অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।২১ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳6,030.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳70,333.92 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় ৳7,033.39 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য ৳63,300.53 টাকায় স্বর্ণের অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।১৮ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳5,280.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳61,585.92 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় ৳6,158.59 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য ৳55,427.33 টাকায় স্বর্ণের অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।এছাড়া প্রচলিত সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণের প্রতি গ্রামের মূল্য ৳4,395.00 টাকা হলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে ৳51,263.28 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য আসে প্রায় ৳5,126.33 তাহলে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য ৳46,136.95 টাকায় স্বর্ণের অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।


১০ শতাংশ বাদ দিয়ে রুপার নগদ অর্থের পরিমাণ

ক্যারেট প্রতি ভরি মূল্য -১০% প্রতি ভরির মূল্য
২১ ক্যারেট রূপা ৳1,516.32 ৳151.63 ৳1,364.69
২২ ক্যারেট রূপা ৳1,434.67 ৳143.47 ৳1,291.20
১৮ ক্যারেট রূপা ৳1,224.72 ৳122.47 ৳1,102.25
এছাড়া প্রচলিত সনাতন ৳933.12 ৳93.31 ৳839.81


২১ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য ৳130.00 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে ৳1,516.32 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে প্রায় ৳151.63 তাহলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য ৳1,364.69 টাকায় রুপার অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।২২ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 123 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 1434.672 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে প্রায় 143.4672 তাহলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য 1291.2048 টাকায় রুপার অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।১৮ ক্যারেট রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 105 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 1224.72 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে প্রায় 122.472 তাহলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য 1102.248 টাকায় রুপার অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।এছাড়া প্রচলিত সনাতন পদ্ধতিতে রূপা ক্যাডমিয়াম প্রতি গ্রামের মূল্য 80 টাকা হলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে 933.12 টাকা (-১০) শতাংশ বাদ দিয়ে প্রতি ভরি রুপার মূল্য আসে প্রায় 93.312 তাহলে প্রতি ভরি রুপার মূল্য 839.808 টাকায় রুপার অর্নামেন্টস এক্সচেঞ্জ করা যাবে।


সতর্কতা

উপরোক্ত সকল হিসাব বিক্রয় এবং এক্সচেঞ্জ ব্যান্ড অনুযায়ী পার্সেন্টেজ পৃথক হতে পারে।




বিশ্ববাজারে স্বর্ণের প্রতি আউন্সের মূল্য



আজকে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স (২.6565 ভোরি বা ৩১.১০৩ গ্রাম) স্বর্ণের দাম -1.4 কমে ৳1,891.10 ডলারে দাঁড়িয়েছে যা বাংলাদেশী টাকায় স্বর্ণের প্রতি আউন্সের মূল্য আসে ৳ 160,275.60 টাকা।

দেশের নাম অভন্তরিন মূল্য বাংলাদেশী মূল্য
ভারত বর্তমানে PM রেট অনুসারে স্বর্ণের মূল্য ₹49,031.00 ৳56,930.48
পাকিস্তানের বর্তমানে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি 10 গ্রামে মূল্য ৳111,800.00 ৳60,846.61
সংযুক্ত আরব আমিরাতে (দুবাই গোল্ড ও জুয়েলারী গ্রুপ -ডিজিজেজি অনুসারে) বর্তমানে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামে মূল্য dh 229.50 ৳5,295.59
কুয়েতে বর্তমানে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের প্রতি গ্রামে মূল্য KWD 18.50 ৳5,214.00


পরিমাপ


১ ট্রয় আউন্স = ৩১.১০৩৪৭৬৮ গ্রাম।

১ ভোরি = ১১.৬৬ গ্রাম ।

১ তোলা = ১ ভোরি ।

১ ভোরি = ১৬ আনা।

১ আনা = ৬ রথী।

পরিমাপ


১ রথী= ১০ পয়েন্ট।


⚡ হলমার্ক


আপনি যদি গহনা কিনতে যান, তবে খেয়াল রাখবেন যে কেবল হলমার্ক সহ গহনাগুলি নেওয়া হয়েছে কিনা। বিক্রয়কালে হলমার্কযুক্ত গহনাগুলির দাম বর্তমান বাজারদরের উপর নির্ভর করে তাই কেবল হলমার্কযুক্ত শংসাপত্রের গহনা কিনুন।


⚡ স্বর্ণের মানদণ্ড


সনাতন পদ্ধতির সোনা পুরনো অলঙ্কার গলিয়ে তৈরি করা হয়। এ ক্ষেত্রে কত শতাংশ বিশুদ্ধ সোনা মিলবে, তার কোনো মানদণ্ড নেই ।


⚡ মেকিং চার্জ


স্বর্ণ ও রূপা মূল্য ছাড়াও রয়েছে মেকিং চার্জ। চার্জ দেওয়ার ক্ষেত্রে পারিশ্রমিক এবং ওয়েস্টেজ অন্তর্ভুক্ত থাকে। গহনার নকশা অনুযায়ী মেকিং চার্জ রয়েছে। সূক্ষ্ম এবং সজ্জিত গহনাগুলিতে বেশি পরিমাণ মেকিং চার্জ নেয়া হয়ে থাকে।


⚡ জুয়েলার্সের সর্বাধিক মেকিং চার্জ


ব্র্যান্ডেড জুয়েলার্সের সর্বাধিক মেকিং চার্জ রয়েছে। গহনাতে সাধারণত, গ্রাম প্রতি মেকিং চার্জ নেওয়া হয়। মেকিং চার্জ 3 শতাংশ থেকে 25 শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। গহনাগুলিতে, ওয়েস্টেজ চার্জ 2-5 শতাংশ হতে পারে।


⚡ রূপা মানদণ্ড


সনাতন পদ্ধতির রূপা পুরনো অলঙ্কার গলিয়ে তৈরি করা হয়। এ ক্ষেত্রে কত শতাংশ বিশুদ্ধ রূপা মিলবে, তার কোনো মানদণ্ড নেই ।


আপনি যদি আমাদের এই গণনা, মূল্য অনুসারে স্বর্ণ কিনে থাকেন তবে আপনাকে কখনই বাজারে ঠকাতে পারবে না।




হলুদ স্বর্ণের বিশুদ্ধতা



এক নজরে দেখে নিন হলুদ স্বর্ণের বিশুদ্ধতা।



দ্রষ্টব্য



আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। বাংলাদেশের গোল্ড প্রাইস সম্পর্কিত সর্বশেষ প্রাইস আপডেট জানতে হলে গোল্ড প্রাইস ইউটিউব চ্যানেলটির সাথে যুক্ত থাকুন।






দৃষ্টি আকর্ষণ:বাংলাদেশে সোনা কেনার জন্য হট টিপস- BD Gold Price

  • নিশ্চিত করুন যে, আপনি যে ধরনের সোনা বা স্বর্ণ (Gold) কিনছেন তা প্রকৃত সোনা বা সরকারি সার্বভৌম গ্যারান্টি দ্বারা সমর্থিত।
  • আপনি যে কোম্পানির সাথে কাজ করছেন তা হেজ বা লিজ দিতে পারে না।.
  • আপনি শুধুমাত্র বাংলাদেশ সরকার Bangladesh Jewelers Association (BAJUS) দ্বারা প্রত্যয়িত সোনা বা স্বর্ণ, গয়না কিনছেন।
  • সবসময় বড় দোকান থেকে সোনা বা স্বর্ণ কেনার চেষ্টা করুন। কারণ হল এই ধরনের দোকানে আকর্ষণীয় ডিজাইনের মানসম্পন্ন হলমার্ক (Gold Hallmark) পণ্য সরবরাহ করা হয়।
  • ভাল দোকান মালিকদের সঙ্গে সোনা বা স্বর্ণ লেনদেন করুন। কেননা তারা সৎ থাকেন।
  • এমন একটি দোকান থেকে সোনা বা স্বর্ণ কেনার চেষ্টা করুন যেটি দীর্ঘদিন ধরে সততার সাথে ব্যবসা করে আসছে। কারণ তারা সৎ এবং লাভ কম করেন।
  • সোনা বা স্বর্ণ (How To Buying Gold) কেনার আগে দাম দেখে নিন। কারণ দাম প্রতিদিন ওঠা-নামা করে। (কিভাবে ভাল সোনা বা স্বর্ণ চিনবেন?)
  • কেনার আগে সোনা বা স্বর্ণ রিটার্ন নীতিটি সাবধানে অনুসরণ করুন বা দোকানের মালিককে জিজ্ঞাসা করুন। কারণ এটা খুবই জরুরি।
  • হলমার্ক (Gold Hallmark) সংযুক্ত আছে কিনা তা দেখতে সোনার পণ্য কেনার পরে নগদ মেমো চেক করুন। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  • সব সোনা বা স্বর্ণ কেনার মেমো (Money Receipt) খুব সাবধানে সংরক্ষন করুন। এর কারণ হল সোনা বা স্বর্ণ বিক্রি (How To Sell Gold?) করার সময় দোকান মালিক নগদ মেমো ছাড়া ন্যায্য মূল্য ফেরত দিতে পারে না।
বাংলাদেশে সোনার দামের উপর প্রভাব ফেলতে পারে এমন কয়েকটি কারণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
  • গহনার চাহিদা: গহনার চাহিদা বাংলাদেশে স্বর্ণের চাহিদার একটি প্রধান চালিকাশক্তি। স্বর্ণের গহনার চাহিদা বাড়লে বাংলাদেশেও সোনার দাম বাড়তে পারে।
  • বিনিয়োগকারীদের মনোভাব: বিনিয়োগকারীদের মনোভাব সোনার দামকেও প্রভাবিত করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা অর্থনীতি এবং বাজার সম্পর্কে আশাবাদী হলে, তারা স্বর্ণে বিনিয়োগ করার সম্ভাবনা কম হতে পারে, যার কারণে এর দাম কমতে পারে। বিপরীতভাবে, বিনিয়োগকারীরা যদি অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে তারা সোনায় বিনিয়োগ করার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে, যার ফলে এর দাম বেড়ে যায়।
  • বৈশ্বিক চাহিদা এবং সরবরাহ: বিশ্বজুড়ে সোনার চাহিদা একটি প্রধান কারণ যা বাংলাদেশে সোনার দামকে প্রভাবিত করতে পারে। বিশ্বব্যাপী স্বর্ণের চাহিদা বাড়লে এবং সরবরাহ ঠিক রাখতে না পারলে বাংলাদেশে সোনার দাম বাড়তে পারে।
  • ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা: ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা যেমন যুদ্ধ বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাও সোনার দামকে প্রভাবিত করতে পারে। অনিশ্চয়তার সময়ে, বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে সোনার দিকে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে, যার ফলে এর দাম বেড়ে যায়।
  • মুদ্রার ওঠানামা: অন্যান্য প্রধান মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশী টাকা (বিডিটি) এর মানও বাংলাদেশের সোনার দামকে প্রভাবিত করতে পারে। প্রধান মুদ্রার বিপরীতে BDT-এর মান কমে গেলে বাংলাদেশে সোনার দাম বাড়তে পারে।
  • মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক অবস্থা: বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক অবস্থাও স্বর্ণের দামের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। যখন মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যায়, তখন সোনার দাম প্রায়ই বেড়ে যায় কারণ অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সময়ে সোনাকে মূল্যের ভাণ্ডার হিসাবে দেখা হয়।
  • সরকারী নীতি: সরকারী নীতি যেমন ট্যাক্স এবং আমদানি/রপ্তানি প্রবিধানও বাংলাদেশে সোনার দামকে প্রভাবিত করতে পারে। যেমন, সরকার স্বর্ণ আমদানির ওপর কর বাড়ালে বাংলাদেশে সোনার দাম বাড়তে পারে।
  • সুদের হার: বাংলাদেশেও সুদের হার স্বর্ণের দামকে প্রভাবিত করতে পারে। যখন সুদের হার কম হয়, তখন সোনা রাখার সুযোগ খরচ কমে যায়, যা সোনার চাহিদা বৃদ্ধি এবং এর দাম বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করতে পারে।
  • স্বর্ণের মজুদ ও উৎপাদন: বাংলাদেশে স্বর্ণের মজুদ ও উৎপাদনের মাত্রাও দেশে স্বর্ণের দামের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। সোনার মজুদের ঘাটতি হলে বা উৎপাদন কমে গেলে সোনার দাম বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।

সামগ্রিকভাবে, বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং সামাজিক কারণগুলির একটি জটিল সেট দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং এই কারণগুলির পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়ায় দ্রুত ওঠানামা করতে পারে।